বাংলা » সার্ক্যাসদেশের ভাষা | ১ [এক] | ব্যক্তি

1 [зы] ЦIыфхэр

1 [zy] CIyfhjer

আমি	сэ; sje
আমি এবং তুমি	сэррэ оррэ; sjerrje orrje
আমরা দুজনে (আমরা উভয়েই)	тэ титIо; tje titIo
সে (ছেলে)	ар (хъулъфыгъ); ar (hulfyg)
সে (ছেলে) এবং সে (মেয়ে)	аррэ (хъулъфыгъ) аррэ (бзылъфыгъ); arrje (hulfyg) arrje (bzylfyg)
তারা দুজনে	ахэр тIури; ahjer tIuri
পুরুষ	хъулъфыгъ; hulfyg
স্ত্রী / মহিলা	бзылъфыгъ; bzylfyg
শিশু	сабый; sabyj
একটি পরিবার	унагъо; unago
আমার পরিবার	сиунагъо; siunago
আমার পরিবার এখানে ৷	Сиунагъо мыщ щыI.; Siunago myshh shhyI.
আমি এখানে ৷	Сэ мыщ сыщыI.; Sje myshh syshhyI.
তুমি এখানে ৷	О мыщ ущыI.; O myshh ushhyI.
সে (ছেলে) এখানে এবং সে (মেয়ে) এখানে ৷	Ар (хъулъфыгъ) мыщ щыI ыкIи ар (бзылъфыгъ) мыщ щыI.; Ar (hulfyg) myshh shhyI ykIi ar (bzylfyg) myshh shhyI.
আমরা এখানে ৷	Тэ мыщ тыщыI.; Tje myshh tyshhyI.
তোমরা এখানে ৷	Шъо мыщ шъущыI.; Sho myshh shushhyI.
তারা সবাই এখানে ৷	Ахэр зэкIэ мыщ щыIэх.; Ahjer zjekIje myshh shhyIjeh.

র্বণমালা

ভাষা যোগাযোগের মাধ্যম। আমরা আমাদের ভাবনা ও অনুভূতি অন্যকে বলি। লিখেও আমরা এটা প্রকাশ করতে পারি। অধিকাংশ ভাষার একটি লিখিত রূপ রয়েছে। লেখা হল অক্ষরের সমষ্টি। এই অক্ষরগুলো বিভিন্ন হতে পারে। কতগুলো অক্ষর নিয়ে অধিকাংশ লেখা হয়। এই অক্ষরগুলোই বর্ণমালা তৈরী করে। বর্ণমালা হল একটি সংগঠিত ও চিত্রসম্বলিত চিহ্ন। এই অক্ষরগুলো সুনির্দিষ্ট নিয়ম অনুযায়ী শব্দ গঠন করে। প্রত্যেক অক্ষরের নির্দিষ্ট উচ্চারণ রয়েছে। বর্ণমালার ইংরেজী প্রতিশব্দ ’অ্যালফাবেট’ যা গ্রীক ভাষা থেকে উদ্ভূত। গ্রীক ভাষার প্রথম দুটি বর্ণের নাম ’আলফা’ ও ’বেটা’। পৃথিবীর ইতিহাসে বিভিন্ন ধরনের বহুসংখ্যক বর্ণমালা রয়েছে। প্রায় ৩,০০০ বছর আগে থেকে মানুষ বর্ণমালার ব্যবহার করে আসছে। পূর্বে, বর্ণমালা ছিল চিত্রসম্বলিত। খুব কম মানুষই চিত্রগুলোর অর্থ বুঝতো। ফলে, পরবর্তীতে বর্ণমালা তার চিহ্নগত বৈশিষ্ট্য হারিয়ে ফেলে। বর্তমানে, এই ধরণের বর্ণমালার কোন অর্থ নেই। তারা যখন অন্য কোন বর্ণের সাথে ব্যবহার হয় তখনই কেবল অর্থবহ হয়। যেমন, চীনা বর্ণমালায় ব্যবহৃত বিভিন্ন চিহ্ন বিভিন্ন অর্থ বহন করে। এই বর্ণমালা ছবিসম্বলিত এবং ছবির দ্বারা অর্থ বোঝা যায়। লেখায় আমাদের ভাবনার প্রতিফলণ হয়। জ্ঞানের স্মারক হিসেবে আমরা বর্ণমালা ব্যবহার করি। আমাদের মস্তিষ্ক শিখে কিভাবে বর্ণের অর্থোদ্ধার করতে হয়। বর্ণমালা থেকে শব্দ হয় আর শব্দ থেকে কল্পনা। এভাবেই একটি লেখা বছরের পর বছর টিকে থাকে। এবং এখনও তা বোধগম্য।