বাংলা » ইংরেজী UK | ৬৫ [পঁয়ষট্টি ] | নাকারাত্মক বাক্য / অস্বীকার ২

65 [sixty-five] Negation 2

আংটিটা কি দামী	Is the ring expensive?
না, এর দাম মাত্র একশ ইউরো ৷	No, it costs only one hundred Euros.
কিন্তু আমার কাছে মাত্র ৫০ই আছে ৷	But I have only fifty.
তোমার কি হয়ে গেছে	Are you finished?
না, এখনো হয় নি ৷	No, not yet.
তবে আমার খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যাবে ৷	But I’ll be finished soon.
তুমি কি আর স্যুপ নেবে	Do you want some more soup?
না, আমার আর চাই না ৷	No, I don’t want anymore.
কিন্তু আর একটা আইসক্রীম চাই ৷	But another ice cream.
তুমি কি এখানে অনেক বছর ধরে আছ	Have you lived here long?
না, কেবলমাত্র এক মাস যাবত ৷	No, only for a month.
কিন্তু আমার এর মাঝেই অনেক লোকের সঙ্গে পরিচয় হয়েছে ৷	But I already know a lot of people.
তুমি কি আগামীকাল গাড়ী চালিয়ে বাড়ী যাচ্ছ	Are you driving home tomorrow?
না, কেবলমাত্র সপ্তাহের শেষের ছুটিতে ৷	No, only on the weekend.
কিন্তু আমি রবিবার ফিরে আসব ৷	But I will be back on Sunday.
তোমার মেয়ে কি সাবালিকা	Is your daughter an adult?
না, তার কেবলমাত্র ১৭ বছর বয়স ৷	No, she is only seventeen.
কিন্তু এখন থেকেই তার একটা ছেলেবন্ধু আছে ৷	But she already has a boyfriend.

জিনগত পরিবর্তন কথা বলাকে সম্ভব করে

পৃথিবীতে মানুষ একমাত্র প্রাণী যারা কথা বলতে পারে। অন্যান্য প্রাণী ও উদ্ভিদ থেকে এই যোগ্যতা মানুষকে আলাদা করে। অবশ্যই প্রাণী ও উদ্ভিদ একে অপরের সাথে যোগাযোগ করে। তারা একটি জটিল শব্দাংশ ব্যবহার করে না। কিন্তু কেন মানুষ কথা বলতে পারে? কথা বলতে কিছু কিছু শারীরিক বৈশিষ্টের প্রয়োজন হয়। এই শারীরিক বৈশিষ্ট্য শুধুমাত্র মানুষের মধ্যে পাওয়া যায়। কিন্তু, তার অর্থ এই না যে মানুষ তাদের উন্নত করেছে। বিবর্তনের ইতিহাস বলে, কোন কিছুই একটি কারণ ছাড়া ঘটে না। কোন এক সময় থেকে মানুষ কথা বলতে শুরু করে। সময়টা ঠিক কখন ছিল তা আমরা এখনো জানি না। কিন্তু কিছু একটা নিশ্চয় ঘটেছিল যার জন্য মানুষ কথা বলা শুরু করে। গবেষকরা একটি জিনগত পরিবর্তনকে এজন্য দায়ী করেন। নৃবিজ্ঞানীরা বিভিন্ন জীবিত প্রাণীর জিনগত উপাদান তুলনা করেছেন। এটা জানা বিষয় যে, একটি বিশেষ জিন কথা বলায় প্রভাব ফেলে। এটি ক্ষতিগ্রস্ত হলে, মানুষের কথা বলায় সমস্যা হয়। তারা নিজেদের ভালভাবে প্রকাশ করতে না এবং শব্দ বুঝতে পারে না। এই জিন মানুষ, বনমানুষ, এবং ইঁদুরের মধ্যে পরীক্ষা করা হয়েছিল। এটা মানুষ এবং শিম্পাঞ্জির ভিতরে একই রকম। শুধু দুটি ছোট পার্থক্য চিহ্নিত করা হয়েছিল। কিন্তু এই পার্থক্য তাদের মস্তিষ্কের উপস্থিতি পরিচিত করে। একসাথে অন্যান্য জিনের সাথে, তারা নির্দিষ্ট মস্তিষ্কের কার্যক্রম প্রভাবিত করে। তাই, মানুষ কথা বলতে পারে বনমানুষ পারে না। তবে, মানুষের ভাষার ধাঁধাঁ এখনো সমাধান হয়নি। জিনগত পরিবর্তন শুধু কথা বলার সক্রিয়তা যথেষ্ট নয়। গবেষকরা মানুষের জিন ইঁদুরের জিনে বসান। এতে তাদের কথা বলার যোগ্যতা হয়নি। কিন্তু তাদের চিঁ চিঁ শব্দের মাত্রা অনেক বেশী ছিল।