বাংলা » পাঞ্জাবী | ৩৪ [চৌঁত্রিশ] | ট্রেনে

34 [ਚੌਂਤੀ] ਟ੍ਰੇਨ ਵਿੱਚ

34 [Cauntī] ṭrēna vica

এটা কি বার্লিনে যাবার ট্রেন?	ਕੀ ਬਰਲਿਨ ਲਈ ਇਹੋ ਟ੍ਰੇਨ ਹੈ?; kī baralina la'ī ihō ṭrēna hai?
এই ট্রেনটা কখন ছাড়বে?	ਇਹ ਟ੍ਰੇਨ ਕਦੋਂ ਚਲਦੀ ਹੈ?; Iha ṭrēna kadōṁ caladī hai?
এই ট্রেনটা বার্লিনে কখন পৌঁছাবে?	ਇਹ ਟ੍ਰੇਨ ਬਰਲਿਨ ਕਦੋਂ ਪਹੁੰਚਦੀ ਹੈ?; Iha ṭrēna baralina kadōṁ pahucadī hai?
মাফ করবেন, আমি কি আগে যেতে পারি?	ਮਾਫ ਕਰਨਾ ਕੀ ਮੈਂ ਅੱਗੇ ਜਾ ਸਕਦਾ / ਸਕਦੀ ਹਾਂ?; Māpha karanā kī maiṁ agē jā sakadā/ sakadī hāṁ?
আমার মনে হয় এটা আমার বসবার জায়গা ৷	ਮੇਰਾ ਖਿਆਲ ਹੈ ਇਹ ਮੇਰੀ ਜਗਾਹ ਹੈ।; Mērā khi'āla hai iha mērī jagāha hai.
আমার মনে হয় আপনি আমার জায়গায় বসে আছেন ৷	ਮੈਨੂੰ ਲੱਗਦਾ ਹੈ ਕਿ ਤੂੰ ਮੇਰੀ ਜਗਾਹ ਤੇ ਬੈਠਾ / ਬੈਠੀ ਹੈਂ।; Mainū lagadā hai ki tū mērī jagāha tē baiṭhā/ baiṭhī haiṁ.
স্লিপার কোথায়?	ਸਲੀਪਰ ਕਿੱਥੇ ਹੈ?; Salīpara kithē hai?
স্লিপার ট্রেনের শেষের দিকে আছে ৷	ਸਲੀਪਰ ਟ੍ਰੇਨ ਦੇ ਅੰਤ ਵਿੱਚ ਹੈ।; Salīpara ṭrēna dē ata vica hai.
আর খাবার (গাড়ি) জায়গা কোথায় – সামনের দিকে ৷?	ਅਤੇ ਭੋਜਨਯਾਨ / ਭੋਜਨਾਲਿਆ ਕਿੱਥੇ ਹੈ? –ਸ਼ੁਰੂ ਵਿੱਚ।; Atē bhōjanayāna/ bhōjanāli'ā kithē hai? –Śurū vica.
আমি কি নীচে শুতে পারি?	ਕੀ ਮੈਂ ਹੇਠਾਂ ਸੋ ਸਕਦਾ / ਸਕਦੀ ਹਾਂ?; Kī maiṁ hēṭhāṁ sō sakadā/ sakadī hāṁ?
আমি কি মাঝখানে শুতে পারি?	ਕੀ ਮੈਂ ਵਿਚਕਾਰ ਸੋ ਸਕਦਾ / ਸਕਦੀ ਹਾਂ?; Kī maiṁ vicakāra sō sakadā/ sakadī hāṁ?
আমি কি উপরে শুতে পারি?	ਕੀ ਮੈਂ ਉੱਪਰ ਸੋ ਸਕਦਾ / ਸਕਦੀ ਹਾਂ?; Kī maiṁ upara sō sakadā/ sakadī hāṁ?
আমরা বর্ডারে কখন পৌঁছাব?	ਅਸੀਂ ਸਰਹੱਦ ਤੇ ਕਦੋਂ ਹੋਵਾਂਗੇ?; Asīṁ sarahada tē kadōṁ hōvāṅgē?
বার্লিন যাত্রায় কত সময় লাগে?	ਬਰਲਿਨ ਯਾਤਰਾ ਵਿੱਚ ਕਿੰਨਾ ਸਮਾਂ ਲੱਗਦਾ ਹੈ?; Baralina yātarā vica kinā samāṁ lagadā hai?
ট্রেন কী দেরীতে চলছে?	ਕੀ ਟ੍ਰੇਨ ਦੇਰੀ ਨਾਲ ਚੱਲ ਰਹੀ ਹੈ?; Kī ṭrēna dērī nāla cala rahī hai?
আপনার কাছে পড়বার মত কিছু আছে?	ਕੀ ਤੁਹਾਡੇ ਕੋਲ ਪੜ੍ਹਨ ਲਈ ਕੁਝ ਹੈ?; Kī tuhāḍē kōla paṛhana la'ī kujha hai?
এখানে খাবার এবং পান করার জন্য কিছু পাওয়া যেতে পারে?	ਕੀ ਇੱਥੇ ਖਾਣ – ਪੀਣ ਲਈ ਕੁਝ ਮਿਲ ਸਕਦਾ ਹੈ?; Kī ithē khāṇa – pīṇa la'ī kujha mila sakadā hai?
আপনি কি দয়া করে আমাকে ৭ টার সময় জাগিয়ে দেবেন?	ਕੀ ਤੁਸੀਂ ਮੈਨੂੰ 7 ਵਜੇ ਜਗਾਉਗੇ ?; Kī tusīṁ mainū 7 vajē jagā'ugē?

ভাষার উন্নয়ন

কেন আমরা একে অন্যের সাথে কথা বলি তা এখন পরিষ্কার। আমরা আমাদের ভাবনা বিনিময় করতে চাই এবং অন্যকে বুঝতে চাই। কিন্তু তা কতটা ভাষাভিত্তিক তা খুব একটা পরিষ্কার নয়। এই বিষয়ে অনেক মতবাদ রয়েছে। এটা নিশ্চিৎ যে, ভাষা একটি অনেক পুরানো ব্যাপার। নির্দিষ্ট কিছু শারীরিক বিষয় কথা বলার পূর্বশর্ত হিসেবে কাজ করে। এগুলো শব্দ তৈরী করতে আমাদের সাহায্য করে। বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া মানব প্রজাতি নিয়ানদারথালদেরও কন্ঠস্বর ব্যবহারের ক্ষমতা ছিল। কন্ঠস্বর ব্যবহার করে তারা নিজেদেরকে পশুদের থেকে আলাদা করত। উচ্চ ও দৃঢ় শব্দ প্রতিরক্ষার জন্য খুবই প্রয়োজন। মানুষ এটি ব্যবহার করে শত্রুকে ভয় দেখাতে। এর আগেই কিন্তু বিভিন্ন অস্ত্র তৈরী হয়েছে এবং আগুন জালানো শিখেছে মানুষ । এই জ্ঞান যেভাবেই হোক ছড়ানোর দরকার ছিল। দলগতভাবে শিকারের জন্য কথা বলা খুবই জরুরী ছিল। ২০ লক্ষ বছর আগে মানুষের মধ্যে খুব সাধারণ বোঝাপড়া ছিল। প্রাথমিক ভাষাগত উপাদান ছিল চিহ্নের ব্যবহার ও অঙ্গভঙ্গি করা। কিন্তু মানুষ চাইত অন্ধকারেও যোগাযোগ করতে। এমনকি, তারা চাইত কারও দিকে না তাকিয়েও যোগাযোগ করতে। ফলে শব্দের উদ্ভব হয় এবং তা অঙ্গভঙ্গির স্থান দখল করে। বর্তমানের মত ভাষা বোধের উৎপত্তি প্রায় ৫০,০০০ বছর আগের। যখন মানব সম্প্রদায় আফ্রিকা ত্যাগ করে, সারা পৃথিবীতে তারা ভাষা ছড়িয়ে দেয়। পরবর্তীতে বিভিন্ন স্থানের ভাষা একে অন্যেও থেকে পৃথক হয়ে যায়। এভাবেই বিভিন্ন্ ভাষা পরিবারের সৃষ্টি হয়। ভাষা ব্যবহারের মোৗলিক পদ্ধতিটি শুধু অবিকৃত রয়ে গেছে। প্রথম দিকের ভাষাগুলো বর্তমানের ভাষাগুলো থেকে অপেক্ষাকৃত কম জটিল ছিল। পরবর্তীতে ব্যকরণ, ধ্বনিতত্ত্ব ও শব্দতত্ত্ব এসে ভাষাকে উন্নত করেছে। এটা বলা যেতে পারে যে, বিভিন্ন্ ভাষার সমাধান বিভিন্ন রকম হতে পারে। কিন্তু প্রশ্ন সবসময় একইঃ আমি যা ভাবছি তা কিভাবে প্রকাশ করব?