বাংলা » তেলেগু | ৫৮ [আটান্ন] | শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ

58 [యాభై ఎనిమిది] శరీర అవయవాలు

58 [Yābhai enimidi] Śarīra avayavālu

আমি একজন মানুষের ছবি আঁকছি ৷	నేను ఒక మగమనిషి బొమ్మ గీస్తున్నాను; Nēnu oka magamaniṣi bom'ma gīstunnānu
সবচেয়ে আগে মাথা ৷	మొదట తల; Modaṭa tala
মানুষটি একটি টুপি পরে আছে ৷	ఆ మనిషి ఒక టోపీ పెట్టుకుని ఉన్నాడు; Ā maniṣi oka ṭōpī peṭṭukuni unnāḍu
তার চুল দেখা যায় না ৷	ఎవ్వరూ ఆ మనిషి జుట్టుని చూడలేరు; Evvarū ā maniṣi juṭṭuni cūḍalēru
তার কানও দেখা যায় না ৷	అలాగే ఆ మనిషి చెవులని కూడా ఎవ్వరూ చూడలేరు; Alāgē ā maniṣi cevulani kūḍā evvarū cūḍalēru
তার পিঠটাও দেখা যায় না ৷	అదే విధంగా ఆ మనిషి వీపుని కూడా ఎవ్వరూ చూడలేరు; Adē vidhaṅgā ā maniṣi vīpuni kūḍā evvarū cūḍalēru
আমি চোখ এবং মুখ আঁকছি ৷	నేను కళ్ళు మరియు నోటిని గీస్తున్నాను; Nēnu kaḷḷu mariyu nōṭini gīstunnānu
লোকটি নাচছে এবং হাসছে ৷	మనిషి నర్తిస్తున్నాడు మరియు నవ్వుతున్నాడు; Maniṣi nartistunnāḍu mariyu navvutunnāḍu
লোকটার লম্বা নাক আছে ৷	ఆ మనిషికి ఒక పొడుగాటి ముక్కు ఉంది; Ā maniṣiki oka poḍugāṭi mukku undi
সে তার হাতে একটা ছড়ি ধরে আছে ৷	అతను తన చేతిలో ఒక చేతికర్రని పుచ్చుకుని ఉన్నాడు; Atanu tana cētilō oka cētikarrani puccukuni unnāḍu
সে তার গলাতেও একটা স্কার্ফ জড়িয়ে আছে ৷	అతను తన మెడ చుట్టూ ఒక స్కార్ఫ్ ని కూడా చుట్టుకుని ఉన్నాడు; Atanu tana meḍa cuṭṭū oka skārph ni kūḍā cuṭṭukuni unnāḍu
এখন শীত কাল এবং ঠাণ্ডার সময় ৷	ఇది శీతాకాలం, ఇప్పుడు చల్లగా ఉంది; Idi śītākālaṁ, ippuḍu callagā undi
হাত দুটো মজবুত ৷	చేతులు దృఢంగా ఉన్నాయి; Cētulu dr̥ḍhaṅgā unnāyi
পা দুটোও মজবুত ৷	కాళ్ళు కూడా దృఢంగా ఉన్నాయి; Kāḷḷu kūḍā dr̥ḍhaṅgā unnāyi
মানুষটি বরফ দিয়ে তৈরী ৷	ఆ మనిషిని మంచుతో తయారుచేయబడింది; Ā maniṣini man̄cutō tayārucēyabaḍindi
সে প্যান্ট আর কোট কোনোটাই পরে নেই ৷	అతను ప్యాంటు గానీ కోట్ కానీ ఏదీ వేసుకోలేదు; Atanu pyāṇṭu gānī kōṭ kānī ēdī vēsukōlēdu
কিন্তু মানুষটার ঠাণ্ডা লাগছে না ৷	కానీ ఆ మనిషి చలికి గడ్డకట్టుకుపోలేదు; Kānī ā maniṣi caliki gaḍḍakaṭṭukupōlēdu
সে একজন হিম মানব / তুষার মানব ৷	అతను ఒక స్నో-మ్యాన్; Atanu oka snō-myān

সার্বজনীন ব্যকরণ কি আছে?

কোন একটি ভাষা শেখার সাথে সাথে আমরা এটার ব্যকরণও শিখি। কিন্তু যখন শিশুরা মাতৃভাষা শেখে তখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে শেখে। তারা নিয়মের ব্যাপারে খেয়াল করেনা। তা সত্ত্বেও তারা প্রথমথেকেই সঠিকভাবে মাতৃভাষা শেখে। এজন্যই বিভিন্ন ভাষার সাথে সাথে বিভিন্ন ব্যকরণও টিকে আছে। কিন্তু সার্বজনীন কোন ব্যকরণ কি আছে? অনেক দিন ধওে গবেষকরা এ বিষয়ে গবেষণা করে আসছেন। আধুনিক গবেষণা একটি উত্তর দিতে পারে। কারণ মস্তিষ্ক বিজ্ঞানীরা একটি চমকপ্রদ তথ্য আবিস্কার করেছেন। তারা কিছু লোক দিয়ে বিভিন্ন ব্যকরণের নিয়ম নিয়ে গবেষণা করেছেন। এই লোকগুলো ছিল বিভিন্ন স্কুলের ভাষা-শিক্ষার্থী। তারা জাপানী ও ইতালীয় ভাষা শিখছিল। ব্যকরনের অর্ধেক নিয়মগুলো ছিল বানানো। শিক্ষার্থীরা সেগুলো উত্তর দিতে পারেনি। তাদেরকে কিছু বাক্য দেয়া হয়েছিল পড়ার জন্য। এবং তাদের বলা হয়েছিল বাক্যগুলো সঠিক না ভুল। পড়ার সময়, তাদের মস্তিষ্ক এগুলো বিশ্লেষণ করছিল। এভাবেই গবেষকরা তাদের মস্তিষ্কের কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণ করছিল। তারা জানতে চাচ্ছিলেন এই বাক্যগুলোতে মস্তিষ্ক কি প্রতিক্রিয়া দেখায়। গবেষণাটি প্রমাণ করে যে আমাদের মস্তিষ্ক ব্যকরণ উপলব্ধি করতে পারে! ভাষা প্রক্রিয়ার সময় মস্তিষ্কের নির্দিষ্ট অংশ সক্রিয় থাকে। ব্রোকা কেন্দ্র তেমনই একটি। এটা বাম সেরিব্রামে অবস্থিত। যখন শিক্ষার্থীরা ব্যকরনের সঠিক নিয়মগুলো দেখছিল, তখন মস্তিষ্ক খুবই সক্রিয় ছিল। বানানো নিয়মগুলোর সময় মস্তিষ্কের সক্রিয়তা তুলনামূলকভাবে কমে গিয়েছিল। তাই বলা যায়, সব ব্যকরণের ভিত্তি একই। সব ব্যকরণ একই মূলনীতি অনুসরণ করে। এই মূলনীতিগুলো আমাদের সহজাত প্রবৃত্তি...